Header Ads

হাসির এসএমএস,মজার বাংলা কৌতুক এসএমএস,bangla hasir mojar koutok sms

 হাসির এসএমএস

পৃথিবীর প্রথম পাসওয়ার্ড কি ছিল কেউ জানো?

ভাবো তো...
আরেকটু ভাবো...
তুমি জানো..
মনে করার চেষ্টা করো...
পড়ছে না মনে?

\"খুল যা সিম সিম\"

বাংলা হাসির এসএমএস

টিচার- হোমওয়ার্ক করোনি কেন?\\\"
বল্টু- স্যার, লোডশেডিং ছিলো।
টিচার- তা মোমবাতি জ্বালিয়ে নিতে।
বল্টু- স্যার, দেশলাই ছিলো না।

টিচার- দেশলাই ছিলো না কেন?
গজা- ঠাকুরঘরে রাখা ছিলো স্যার।

টিচার- আচ্ছা, ঠাকুরঘর থেকে নিলে না কেনো? 
বল্টু- স্নান করিনি, ঠাকুরঘরে ঢুকবো কি করে?

টিচার- ওফ! তা স্নান করতে কে বারণ করেছিলো?
বল্টু- জল ছিলো না স্যার।

টিচার- জল কেন ছিলো না?
বল্টু- পাম্পের মোটর চলছিলো না স্যার।

টিচার এবারে ধৈর্য্যের শেষ সীমায় পৌঁছে গিয়ে দাঁত কিড়মিড় করে বললেন, \"আরে উল্লুক- মোটরটা কেন চলছিলো না?\"
বল্টু- স্যার, আপনাকে তো প্রথমেই বললাম যে লোডশেডিং ছিলো!... ১২ঘন্টা|


পরীক্ষক : কল্পনা করো যে তুমি ৬ তলায় আটকে আছো , আর আগুন লেগে গেছে !
 তুমি কি করে পালাবে ? সান্টা : এতো খুবই সহজ ! আমার কল্পনাটা বন্ধ করে দেব !!


পটলা টেলিফোনে বিয়ে করানোর ব্যুরো খুলেছে । 
 প্রচার করছে এভাবে - পাত্র/পাত্রী দেখার জন্য এক ১ টিপুন। 
Engagement এর করার জন্য ২ টিপুন। 
 আর, বিয়ে করার জন্য ৩ টিপুন। 
 তখন একজন লোক বলল - \" ভাই আমি দ্বিতীয় বিয়ে করার জন্য কি টিপবো ??? \"
 ...
পটলা - \" দ্বিতীয় বিয়ে করার জন্য প্রথম স্ত্রীর গলা টিপুন।


প্রেমিকঃ আচ্ছা বলতো, এমন একটা জিনিষ যেটা দেখতে নারিকেলের মত গোল ও সাদা।
 তার ভিতর আরো দুইটা বৃত্ত আছে, বৃত্ত এর উপর ডট। 
প্রেমিকাঃ শয়তান! কি বলতে চাস? প্রেমিকঃ সেটা হল তোর চোখ।


পটলা একদিন পথে টাকা ভর্তি একটি মানিব্যাগ পেলো। তো সে রেডিও মির্চিতে ফোন করলো.
পটলা:- হ্যালো এটা কী রেডিও মির্চি...?
আর.জি:- হ্যাঁ বলুন..
পটলা :- আমি একটা টাকা ভর্তি মানিব্যাগ পেয়েছি।
আর.জে:- তো আপনি রেডিওতে ফোন কেন করেছেন?মানিব্যাগ থানায় জমা দিন. 
পটলা:- না না, আমি তো যার মানিব্যাগটা হারিয়ে গেছে..তার জন্য একটি Sad Song এর রিকুয়েস্ট করতে চাইছিলাম।


প্রেমিকা : বিযের পর তোমার দুঃখ ভাগ করে নেব।
প্রেমিক : কিন্ত; আমার তো কোন দুঃখ নেই।
প্রেমিকা : আমি তো বিয়ের পরের কথা বলছি।


দুই বিবাহিত বন্ধু বিল্টু আর দুবলোর মধ্যে
কথা হচ্ছে -
বিল্টু: আচ্ছা দুবলো! বল তো সিনেমার
জীবন আর বাস্তব জীবনের মধ্যে পার্থক্য
কী?
দুবলো: এইটা বুঝলি না! সিনেমায় অনেক
ঝক্কিঝামেলা পেরোনোর পর বিয়ে
করতে হয়। আর বাস্তব জীবনে বিয়ের পর
অনেক ঝক্কিঝামেলা শুরু হয়!


প্রেমিকাঃ আমি তোমার জন্য সব ছাড়তে রাজি আছি।
প্রেমিকঃ সত্যি? 
প্রেমিকাঃ হ্যাঁ। 
প্রেমিকঃ তোমার বাবা-মাকেও? 
প্রেমিকাঃ হ্যাঁ। 
প্রেমিকঃ তোমার সমস্ত আত্মীয়-স্বজন, বিষয়-সম্পত্তি? 
প্রেমিকাঃ হ্যাঁ। প্রেমিকঃ স্টার প্লাস? 
প্রেমিকাঃ মুখ সামলে কথা বল!


প্রেমিকা তার প্রেমিককে রাগানোর জন্যে বলল,"দেখো ওই ছেলেটাকে,আমাকে দেখে হাসছে..."
প্রেমিক হেসে বলল,"এটা তো কিছুই না রে পাগলি...
প্রথমবার যখন আমি তোকে দেখেছিলাম,তিনদিন ধরে হাসি থামাতে পারি নি.."


পরিক্ষার ভাব সম্প্রসারন,
,
০১. ভাবিয়া করিও ভরাট ভরিয়া
ভাবিও না ।
০২. ফেসবুকে অনেকেই বন্ধু বটে
হয়, পরীক্ষার হলে হায় হায় কেউ
কারো নয় ।
০৩. পরীক্ষার হলে পৃথিবী গদ্যময়,
সামনের জনের খাতা যেন সুন্দরী
মেয়ের ছবি । সুন্দরী মেয়ের ছবি
সবাই দেখতে চায়
০৪. পরীক্ষা দেখে কেউ করিস নে
ভয়, আড়ালে তার হরতাল হাসে ।
০৫. উঁকি-ঝুঁকি এ প্লাসের প্রসূতি ।
০৬. পরের খারাপ রেজাল্ট মনে
করিলে চিন্তন, আপন রেজাল্ট কষ্ট
থাকে কতক্ষন ?
০৭. রাত যত গভীর হয়, পরীক্ষা তত
নিকটে আসে ।
০৮. দাও ফিরিয়েঽকঽসেট প্রশ্ন, লহ
এঽখঽসেট ।
০৯. ছাত্র দয়া করে যেই শিক্ষক,
সেই জন সেবিছে ঈশ্বর ।
১০. পরীক্ষা হোক যেমন তেমন,
রেজাল্ট হোক ভাল ।


প্রেমিকঃ আমাদের বিয়ের ব্যাপারে তোমার বাবার সাথে কখন কথা বললে ভালো হবে?
,
প্রেমিকাঃ যখন বাবার পায়ে জুতো থাকবে না |


প্রেম করা যদি পড়ালেখা করার মত বাধ্যতামূলক হতো। তাহলে কি হতো? তার কিছু বর্ণনা নিচে দেওয়া হল…
 মায়ের ডায়লগঃ আজকে সারাদিন একটা মেয়েও পটাসনি! আজ আসুক তোর বাবা ! বাবার ডায়লগঃ হারামজাদা, তোকে খাইয়ে-পরিয়ে কি লাভ? দশটা মেয়ের মধ্যে সাতটার কাছ থেকে ছেঁকা খেয়ে বাড়ি ফিরেছো!
 স্কুলের টিচারের ডায়লগঃ কাল সবাই তিনটে নতুন মেয়ে ফিটিং করে নিয়ে আসবে! প্রাইভেট টিচারের ডায়লগঃ কাল সারারাত চুমকির সাথে ফোনে গেঁজাতে বলেছিলাম গেঁজিয়েছো? — হ্যাঁ স্যার! — দেখি, কল- ডিউরেশন বের করো! — ইয়ে মানে….. — বুঝছি, গ্যাজাও নাই। একটা দিনও বাড়ির কাজ করোনা! ডাকো তোমার মাকে !
হেডমাস্টারঃ তোমরা সবাই মন দিয়ে লাইন মারবে কোন অসুবিধা হলে আমায় জানাবে। সবশেষে, 
ছোটো বাচ্চরা : মা, আজ আমি প্রেম করতে যাব না। মা : হারামজাদা আজকে তোর একদিন কি আমার একদিন। প্রত্যেক দিন বলবে প্রেম করতে যাব না, প্রেম না করলে খাবি কী?


প্রেমিকঃতোমার বাবার কাছে আমাদের বিয়ের প্রস্তাব রেখেছো?
প্রেমিকাঃহ্যাঁ।
 প্রেমিকঃতোমার বাবা কি বললেন?
প্রেমিকাঃতিনি জানতে চাইলেন, তোমার ব্যাঙ্কে কত টাকা আছে।
 প্রেমিকঃকি বললে?
প্রেমিকাঃযা সত্যি তাই বললাম,দুলাখ।
 প্রেমিকঃতোমার বাবা কি বললেন?
প্রেমিকাঃতিনি টাকাটা ধার চাইলেন..


পরীক্ষায় আবার ফেল..কিন্তু উত্তর সব ঠিক..
.
প্র: নেপোলিয়ন কোন যুদ্ধের পর মারা গেছিলেন? 
উ: জীবনের শেষ যুদ্ধের পর!
,
প্র: ইন্ডিয়ার স্বাধীনতা চুক্তি কোথায় স্বাক্ষরিত হয়েছিল?
উ: চুক্তিপত্রের নিচের দিকে!
,
প্র: আজকাল বিবাহ-বিচ্ছেদ গুলোর পেছনে প্রধান কারণ কি?
উ: বিবাহ!

প্র: ব্রিটিশরা ব্রেকফাস্টের সময় কি কি খায় না?
উ: লাঞ্চ ও ডিনার!

প্র: একটি নিঁখুত অর্ধেক আপেল দেখতে কিসের মতন? 
উ: অপেলটির বাকি অর্ধেকের মতন!

প্র: কোনো মানুষ কি পদ্ধতিতে সাতটি দিন না ঘুমিয়ে কাটাতে পারে?
উ: সাত রাত ঘুমিয়ে!



পৃথিবীর সবচেয়ে \"আজাইরা\" কিছু
প্রশ্ন এবং তাদের উপযুক্ত উত্তরঃ
১. মাঝরাতে ফোন করে ঘুম
ভাঙ্গিয়েঃ \"দোস্ত ঘুমাইছিলি??\"
উত্তরঃ \"না না,আমি আফ্রিকার
বানর প্রজাতির বিবাহ বন্ধন
প্রক্রিয়া নিয়ে ভাবতেছিলাম!!\"
২.সিনেমা হলে দেখা হলেঃ
\"আরে দোস্ত এখানে কি করিস??\"
উত্তরঃ \"আমি সিনেমা হলে
পপকর্ণ বেচার কাজ নিছি!! পপকর্ণ
কিনবি একটা, প্লিজ??\"
৩. বাসে পা মাড়িয়ে দিয়েঃ
\"সরি ভাই!! ব্যাথা পান
নাই তো??\"
উত্তরঃ \"না ভাই,ব্যথা পাব কেন??\"
আমার পায়ে লোহা বাধা আছে!!
আর একবার পাড়া দেন প্লীজ!!\"
৪. ট্ণ্ট্ ফোনে কল করার পরঃ
\"দোস্ত,তুই কোথায়??\"
উত্তরঃ \"আমি মার্কেটে দোস্ত!!
ট্ণ্ট্ ফোনটা আমার গলায় ঝুলিয়ে
রাখছি!!\"
৫. চুল ছোট দেখলেঃ \"কিরে
চুলকাটিয়েছিস নাকি??\"
উত্তরঃ \"না না চুল কাটাই নাই!!
এখন শীতকাল তো, গাছের পাতা
ঝরার সাথে সাথে আমার চুল
নিজে নিজে ছোট হয়ে গেছে!!\"


প্রেমিকা: তুমি আমায় ভালোবাসো?
প্রেমিক: নিশ্চই..
প্রেমিকা: পরীক্ষা দিতে পারবে?
প্রেমিক: নিশ্চই..
প্রেমিকা:তোমার পকেট থেকে যে ২০ টাকা টা উকি মারছে ওটা আমায় দিতে পারবে?
জরুরি টাকাতে প্রেমিকার নজর পড়ছে দেখে তাড়াতাড়ি সেটা ঢেকে নিয়ে বলল..
....কেন পারব না কিন্তু পরীক্ষার তারিখ টা একটু পেছোনো যায় না?


দুষ্ট বিড়াল খবর দিল,
ডিম দিয়েছে হাতি,
ডিম থেকে বেরিয়ে এল রাম ছাগলের নাতি,
ছাগলটা দেখতে কার মত?
এই এস এম এস টা যে পড়ছে তার মত ॥


নদীর পাড়ে গাছের নিচে বসে কাঠুরে কাঁদছে। একে আপনারা চেনেন।
 বহুদিন আগে এর কুড়ুল পড়ে গেছিল নদীতে। তার কান্নায় জলদেবী উঠেছিলেন। 
একটা সোনার কুড়ুল দেখিয়ে বলেছিলেন--এটা কি তোমার? কাঠুরে বলেছিল--না। 
রুপোর কুড়ুল দেখেও সে না বলেছিল। 
জলদেবী তার সততায় মুগ্ধ হয়ে তাকে লোহার কুড়ুলের সাথে সোনা ও রুপোর কুড়ুল দুটো উপহার দিয়েছিলেন। 
আজ সেই কাঠুরে আবার কাঁদছে। কাঠুরের কান্নার কারণ তার বউ। 
সে কিছুতেই বিশ্বাস করে না যে ,জলদেবী তাকে ওইসব দিয়েছে।
 সরজমিনে তদন্ত করতে এসে বউ গাছে উঠেছিল।কুড়ুলের চোট মেরেছিল গাছে। 
কুড়ুলটা ছিটকে পড়ল মাটিতে আর বউ পড়ল নদীর জলে। নদীর জলে তলিয়ে গেছে বউ। 
কাঠুরে কাঁদছে অঝোর নয়নে। জলদেবী উঠে এলেন । শুনলেন সব । 
বললেন--এখনই তোমার বউকে এনে দিচ্ছি। নদীর জল থেকে এক সুন্দরী তরুণীকে তুলে ধরলেন জলদেবী । বললেন--এটাই কি তোমার বউ ? নিয়মিত ভিডিও দেখার সুবাদে কাঠুরে তাকে চেনে। 
মেয়েটি সিনেমার বিখ্যাত এক নায়িকা। বলল--হ্যাঁ , দেবী ,এই-ই আমার বউ । 
জলদেবী বললেন--রাতারাতি এমন পরিবর্তন কেন তোমার, তোমাকে তো আমি সত্যবাদী বলেই জানি।
 কাঠুরে ম্লান হেসে বলল--অপরাধ নেবেন না দেবী , আমি যদি বলি ওটা আমার বউ নয় তবে আপনি আবার ডুব দেবেন ,তুলে আনবেন অন্য কোন নায়িকাকে। আমি আবার বলবো--এটাও আমার বউ নয়। তখন আপনি আমার আসল বউকে তুলবেন । শেষে সব কটাকেই আমাকে উপহার দেবেন। ভেবে দেখুন একবার , তিনটে কুড়ুল একসাথে ঘরে রাখা যায় কিন্তু তিনটে বউ--বাপ-রে বাপ! তাই আমার এই মিথ্যাচার!


দাঁতের ডাক্তারের কাছে এক মেয়ে এসে বলল-

মেয়ে : ডাক্তার সাহেব, আপনি দাঁত তুলতে পারেন?

ডাক্তার : হ্যাঁ, পারি।

মেয়ে : তাহলে যে আমার সঙ্গে আমাদের বাড়ি যেতে হবে। আমার দিদার দাঁত তুলতে হবে।

 ডাক্তার : তা যাওয়া যাবে। ফি কিন্তু ডাবল দিতে হবে।

মেয়ে : সেটা সমস্যা না, চলুন আমার সঙ্গে।

 ডাক্তার মেয়েটার বাড়ি গেল। সেখানে গিয়ে মেয়েটার দিদাকে বলল-

ডাক্তার : দেখি, আপনার কোন দাঁত তুলতে হবে?

দিদা : আমার সঙ্গে একটু কষ্ট করে পুকুরপাড়ে চলুন।

পুকুরপাড়ে গিয়ে দিদা বললেন, আজ স্নান করতে গিয়ে পুকুরে দাঁত পড়ে গেছে। আপনি কষ্ট করে তুলে দেন||


নাতিঃ আমাদের বাড়ির সামনের ভদ্রলোক কি গরীব আর কিপ্টে? 
নানুঃ কেন রে, কি হয়েছে। না তেমন কিছু নয়। 
নাতিঃ ওদের ছোট মেয়েটি মাত্র চার আনা পয়সা গিলে ফেলেছে তাই সেটা বার করতে কী কান্ডই না করছে!


নানু ও নাতির মধ্যে কথা হচ্ছে— 
নানুঃ বলতে পারিস, তোর বাবার বয়স এখন কত হলো? 
নাতিঃ কেন, দশ বছর। 
নানুঃ তা কি করে হয়? 
তোর বয়সই তো দশ বছর। 
নাতিঃ সে জন্যই তো বলছি, আমার জম্মের পরই তো তিনি বাবা হয়েছেন!


নলাদা পাবলিক টয়লেটে বসে ছিল। হঠাৎ
করে পাশের টয়লেট থেকে শব্দ আসলো,
“মিয়া ভাই কেমন আছেন?”
,,
নলাদা অবাক হয়ে বলল,” হ্যা আমি ভাল আছি।
আবার শব্দ আসলো, “কি করছেন ভাই?”
নলাদা চিন্তিত হয়ে উত্তর দিল, “এইতো ভাই কমোড এ
বসে আছি।
পাশের টয়লেট থেকে আবার বলল,
“আমি কি আসতে পারি?”
নলাদা ঘাবড়ে গেল এবং বলল, “না না না প্লিজ,
আমি ব্যস্ত আছি
আবার কন্ঠ শোনা গেল, “আচ্ছা ভাই আমি আপনাকে ৫
মিনিট পরে আবার ফোন দিচ্ছি, কোন আহাম্মক
জানি আবার সব কথার উত্তর দিয়া আমার
লগে ফাইজলামি করতাসে…


প্রেমিকাঃ কত ভালোবাসো তুমি আমাকে?
প্রেমিকঃ তুমি আমাকে যত ভালোবাসো, ঠিক ততটাই।
প্রেমিকাঃ কী! তার মানে তুইও আমার সাথে টাইমপাস করছিস?

বাংলা হাসির এসএমএস

হাসির এসএমএস মজার মেসেজ 

প্রেমিকাঃ শোনো, আমার আরেকজনের সাথে বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে। সরি, তোমাকে আমি বিয়ে করতে পারবো না।
প্রেমিকঃ আরে ধুর, এতে সরি বলার কী আছে! চলো, আজকে তোমাকে আমার বউয়ের সাথে পরিচয় করিয়ে দেই।


প্রেমিকার বাবা : তুমি কি আমার মেয়ের
সব ইচ্ছে পূরণ করতে পারবে?
প্রেমিক : হ্যাঁ স্যার, নিশ্চয়ই পারবো!
প্রেমিকার বাবা : এতো শিওর হচ্ছো কি
করে?
প্রেমিক : আপনার মেয়ে বলেছে,
সে আমাকে ছাড়া কিছুই চায় না!


প্রেমে পড়া মানে অস্থিরতা। 
- ফেসবুকে নাই ক্যান? 
- মেসেজ সিন হয় না ক্যান? 
- মেসেজ সিন হয়েও রিপ্লাই দেয় না ক্যান? 
- অনলাইনে থেকেও এত পরে পরে রিপ্লাই দেয় ক্যান? 
- এত শর্ট রিপ্লাই দেয় ক্যান? 
- আর কিছু লিখে না ক্যান? 
- আমার এমন লাগে ক্যান?? 
- বারবার তাহার আগের মেসেজ দেখি ক্যান? 
- ওর পিক ভাল লাগে না ক্যান? 
- আমি এমন ক্যান?


প্রেমে ভরা sms :
১.
২.
৩.
৪.
৫.
৬.
৭.
৮.
৯.
১০.
কিছু দেখতে পেলে? দেখবি কি করে? প্রেম অন্ধ হয় পাগলি..


প্রেমের বন্ধুত্ব পরে সম্ভব কিন্তু
বন্ধুত্ব প্রেমের পর সম্ভব নয়
কারণ
ওষুধ মৃত্যুর আগে কাজ
পরে কিছুই নিরাময় করা যায় ....!!!


প্রথম বন্ধুঃ জানিস, আমাদের
বাসার সবাই বাথরুমে গান গায়!
দ্বিতীয় বন্ধুঃ স-বা-ই ?
প্রথম বন্ধুঃ সবাই, চাকর-বাকর পর্যন্ত।
দ্বিতীয় বন্ধুঃ তোরা তাহলে সবাই খুব গানের ভক্ত!
প্রথম বন্ধুঃ দূর, তা নয়, আসলে আমাদের বাথরুমের
ছিটকিনিটা নষ্ট তো, তাই গান গেয়ে জানান দিতে হয় যে বাথরুম ভর্তি...


প্রথম সিগারেট হোক বা প্রথম বীয়ার,
কেউই নিজের টাকায় কিনে খায় না...
কোনো না কোনো দানবীর হাতে দিয়ে বলে,
\"ধুর খা তো! কিচ্ছু হবে না...\"..


প্রথম বন্ধুঃ আমি তর পাসওয়ার্ড দেখে নিয়েছি...ওটা চারটে ষ্টার!
দ্বিতীয় বন্ধুঃ: মোটেই না...ওটা তিনটে টু..একটা থ্রি!


প্রশ্ন: স্বাভাবিক তাপমাত্রা ও চাপে জল সাধারনত কি অবস্থায় থাকে ?
উত্তর: ভিজা অবস্থায় থাকে।


পল্টু : বাহ্ ! দারুন ছবি একেছেন তো ! দেখে জিভে জল চলে এলো ..
চিত্রশিল্পী : মানে ! এটাত আধুনিক চিত্রকলা ! এতে জীবনের জটিলতা ফুটিয়ে তুলেছি ..
পল্টু : তাই বুঝি ! আমি ভাবলাম জিলিপির ছবি ..!


পল্টুঃ “কিরে, ঘরের বাইরে বসে আছিস কেন??”
!
!
!
বল্টুঃ “আর বলিস না,আজ আমার ম্যারেজ এনিভার্সারি,
বউকে একটা চেন গিফট দিলাম, আর বউ আমাকে ঘর থেকে বের করে দিল”।
পল্টুঃ “কেন? চেন কি এমিটিশানের ছিল নাকি??”
I
I
I
বল্টুঃ “নাহ,সাইকেলের ছিল ||\


পশুরাজ সিংহ বিয়ে করছে। তাই জঙ্গলে খুব ধুমধাম করে পার্টির আয়োজন করা হয়েছে। সবাই আনন্দে আর উৎসাহে টগবগ করছে। পুরো জঙ্গলের সব জন্তু-জানোয়ারকেই এই পার্টিতে নিমন্ত্রণ করা হয়েছে।
,
প্যাণ্ডেলের ভেতরে একটা স্পেশ্যাল মঞ্চ করা হয়েছে যেখানে শুধুমাত্র সিংহরাই নাচতে পারবে। হঠাৎ করে বর দেখলো যে ঐ স্টেজে একটা ইঁদুর নাচছে।
,
এই দেখে খুব অবাক হয়ে বর সিংহ গিয়ে ইঁদুরকে জিজ্ঞেস করলো, "তুমি কি জানো না যে এই স্টেজটা শুধুই সিংহদের জন্য? অন্য কোন জন্তু এই স্টেজে উঠে নাচতে পারবে না।"
,
ইঁদুরটা এই শুনে বললো, "আমি জানি রে ভাই। খুব ভালোভাবেই জানি। বিয়ের আগে আমিও সিংহই ছিলাম। বিয়ের পর, দেখতেই পাচ্ছো, ইঁদুর হয়ে গেছি।"


ফেসবুক হলো অনেকটা ফ্রিজের মতো।
একটু পরপর খুলে দেখতে ইচ্ছা হয়, ভালো কিছু আছে কি না !! ;-


বাইরে থেকে দরজা নক করছে।
ভেতর থেকেঃ কে?
বাইরে থেকেঃ আমি।
ভেতর থেকেঃ আমি কে?
বাইরে থেকেঃ আরে, আপনি কে আমি কী করে বলব?

বাংলা হাসির sms মেসেজঃ

বাচ্চা: গুড নাইট মা...??
মা: গুড নাইট বাবু..
বাচ্চা: বাবা গুড নাইট?
বাবা: হ্যা বাবু, গুড নাইট
বাচ্চা: বিরক্ত হয়ে আরে জিজ্ঞেস করছি গুড নাইট কোথায়? মশা কামড়াচ্ছে খুব..


বাচ্ছা এবং টিভির মধ্যে সম্পর্ক কি?
উত্তর: বাড়ির টিভিটা খারাপ হয়ে গেলে মা বাবা বলে বাচ্ছারা টিভি খারাপ করে দিয়েছে... 
আর বাড়ির বাচ্চারা বিগড়ে গেলে বলে টিভি টাই বাচ্ছাদের খারাপ করে দিয়েছে...


বাপ : তোমার পড়াশোনার জন্য কত টাকা খরচা হয় জানা আছে কি ! ..
ছেলে : হ্যা বাবা , সে জন্যই তো আমি কম পড়াশোনা করি , যাতে খরচ একটু কমে ..!!


বাবা : সন্ধ্যের আগে বাড়ি ফেরার চেষ্টা করো..সময়টা খুব খারাপ!
মেয়ে : আরে আমি এখন আর বাচ্চা নেই বাবা!
বাবা : ওটাতেই তো আমার ভয়!


বাবা: কাল নাকি রেজাল্ট দিছে তোর রেজাল্ট কেমন হলো রে বল্টু ! . . . বল্টু:GPA-5. . . . 
বাবা: What. . . . 
বল্টু: G= Golla. 
P=Peyesi. 
A=Ami. 
5=5 subject e . . . 
বাবা বেঁহুশ...


বাবা: খাওয়াদাওয়া করে আজ আর দাঁত মাজতে হবে না..
মেয়ে: সেকি!কেনবাবা?
বাবা: আরে এত দামী পেঁয়াজ খেয়েছিস, আশেপাশের লোকদের একটু জানাবি না সেটা?


বাবা: যা তো ক্যাবলা,একটা খালি ট্যাক্সি নিয়ে আয়!
কিছুক্ষন পার ক্যাবলা এসে বলল,"বাবা,একটাও খালি ট্যাক্সি পেলাম না,সবকটার-ই ড্রাইভার সিটে কেউ না কেউ বসে আছে!"


বাবাঃ ধর রাস্তায় তুমি ১০০০ টাকা পড়ে থাকতে দেখলে। তুমি কি তুলে নিয়ে নিজের কাছে রাখবে?
ছেলেঃ না।
বাবাঃ গুড। তাহলে কী করবে?
ছেলেঃ ইচ্ছেমত খরচ করবো।


বাবুর্চি রান্না করছিল।
গৃহকর্ত্রী ধমকে উঠলেন, এ কী, তুমি না ধুয়েই মাছ রান্না করছ!
–মাছ তো সারা জীবন পানিতেই ছিল মেমসাহেব, ওটা আবার ধোয়ার কী দরকার।


বিয়ের পর স্বামীর সাথে তার স্ত্রীর কথোপকথোন।
স্বামী : এই, বিয়ের আগে তোমার কটা বয়ফ্রেন্ড ছিল? স্ত্রীঃ কোন কথা না বলে সেখান থেকে উঠে গিয়ে কাগজের একটা খাম নিয়ে এসে স্বামীর হাতে ধরিয়ে দিল। খামের মধ্যে ছিল কিছু চাল আর ৩০ টাকা। স্বামী : এটা কি ? স্ত্রী : না মানে, আমি যখন কারো প্রেমে পড়তাম তখন একটা করে চাল রেখে দিতাম হিসাব রাখার জন্য। ঐ খামের ভিতরেই সব আছে। স্বামী খাম খুলে চাল গোনা শুরু করল… ১ ২ ৩ ৪ ৫ ৬ ৭ টা। স্বামী : ও তার মানে ৭টা বয়ফ্রেন্ড ছিল? আজকালকার যুগে এটা কোন ব্যাপারই না। আচ্ছা আর এই ২৫ টাকা কিসের 
স্ত্রী : না মানে, কিছুদিন হল ১ কেজি চাল বিক্রি করছি।


বিখ্যাত উক্তি:
যে লোক দুই কানে তুলা গুঁজে রাখে, তাকে কী বলা যায়?
তাকে যা ইচ্ছা তাই বলা যায়


ব্যক্তি : বাবা ! আমার ডানহাতটা চুলকাচ্ছে ..
জ্যোতিষী : সুলক্ষণ ! অর্থের আগমন হবে বেটা !
ব্যক্তি : বাঁহাতটাও চুলকাচ্ছে , 
জ্যো : বাহ্ ! লটারি জিতবে ! 
ব্যক্তি : ডান পাটাও চুলকাচ্ছে !
জ্যো: ওরে বাপ ! বিদেশ যাত্রা ! 
ব্যক্তি : বাঁ পাটাও চুলকাচ্ছে..
জ্যো : হতভাগা ! তোর চুলকানি হয়েছে !


বন্ধু ১ : এই নতুন মোবাইলটা কবে নিলি রে ?
বন্ধু ২ : আরে নিজের নয় , গার্লফ্রেন্ডের নিয়ে নিলাম ..
বন্ধু ১ : কেন ?
বন্ধু ২: আরে রোজ বলে আমার ফোন ওঠাও না , আজ যেই সুযোগ পেয়েছি উঠিয়ে নিয়েছি ..!!


বন্ধু আমায় বলল,ভাই তুই যে সারারাত জেগে ফেসবুক করিস তাতে কি কোন টাকা পাস?
আমিঃ- না!
বন্ধুঃ- তাহলে সারারাত জেগে ফেসবুক করিস কেন?
আমিঃ- কারন ঘুমোলেও কেউ টাকা দেয়না|||


No comments

Powered by Blogger.