Header Ads

বাংলা কবিতা এসএমএস,প্রেমের কবিতা ও ছন্দ এসএমএস,bangla poet sms

 বাংলা কবিতা এসএমএস


সন্ধেবেলা ঝগড়া হবে, হবে দুই বিছানা আলাদা
 হপ্তা হপ্তা কথা বন্ধ মধ্যরাতে আচমকা মিলন
 পাগলী, তোমার সঙ্গে ব্রক্ষ্মচারী জীবন কাটাব
 পাগলী, তোমার সঙ্গে আদম ইভ কাটাব জীবন।..
-পাগলী তোমার সঙ্গেজয় গোস্বামী

poet sms bangla


পথের পানে চেয়ে থাকি 
মনের মাঝে তোমায় দেখি,
,
কবে তুমি আসবে কাছে
আমায় নেবে আপন করে,
,
মিটবে আমার মনের আশা
শেষ হবে সব প্রতীক্ষা,
,
বাধব আমরা সুখের ঘর 
স্বপ্ন দিযে তোমার আমার,
​,
দিন কাটাবো স্বর্গ সুখে
একে অন্যকে ভালোবেসে..


 এই মেয়ে তোমাকে ভালোবাসি
 তুমি কেন বুঝনা সে কথা,
 দূরে দূরে থকো কেন
 দাও শুধু ব্যাথা ।
 হৃদয়ে প্রেমের তুফান
 শুনতে কি তমি পাও,
 হৃদয় উজার করে প্রিয়া 
 শুধু ভালোবাসা দাও।
 প্রিয়া তোমার বাঁকা ঠোঁটের 
 মিষ্টি মধুর হাঁসি,
 জানো কি তুমি
 আমি বড়ই ভালোবাসি।
 হৃদয় মাঝে যখন তখন
 দাও যে তুমি উুকি,
 ভালোবাসা দাও শুধু
 দিও নাকো ফাঁকি।
 তোমার আশায় বসে থাকি
 উদাস সারাক্ষণ,
 এই মেয়ে বলনা
 দেবে কি ঐ মন।


 
 যতো বার বলেছি তোমায়
 ফিরিয়ে দিয়েছ তুমি আমায়,
 মেয়ে তোকে
 কতো বার বলবো ভালোবাসি।
 কেন মেয়ে এমনটি করো
 আবার লুকিয় লুকিয়ে দেখ,
 তোমার ভাবনায় আমায় রাখো
 তবুও বলনা কেন মেয়ে
 তুমিও আমায় ভালোবাসো।
 কেটে গেলো এমনটি করে
 একটি বছর প্রায়,
 বদলে গেছে নিশ্চয় তোমার চারপাশ
 তবুও মনে আসেনি তোমার
 প্রেম -ভালোবাসার কোন আভাস।
 কবে জাগবে তোমার মনে
 ভালোবাসার মায়া,
 রয়ে গেছি অপেক্ষায় আমি
 পরবে না আমার করো দিকে ছায়া।



পুরনো দিনের কথা
কি ভাবে ভুলা যায়,
পুরনো দিনের সপ্ন কী আর
নতুন করে গাঁথা যায়।
আমরা হচ্ছি অভিযাএিক
নতুন সপ্ন নিয়ে বেঁচে থাকব,
পুরনো দিনের ইতিহাস 
 ভুলে গিয়ে
নতুন বছরে পা দিব ।
নতুন বছরকে দিব উপহার
সঠিক পথকে করবো সাথী,
পুরনো দিনের কথা ভুলে গিয়ে
নতুন বছরকে আলোকিত করি।


 অমূল্য হীন জীবনে
 নেই কোন সাফল্য ,
 সময়ের স্রোতে ভেসে যায়
 আছে তার যত রত্ন ।
 সময়কে মনে রাখা যায়
 পারিনা সময়কে ধরে রাখতে,
 শত শত টাকার বিনিময়ে
 ফিরিয়ে আনতে পারবনা সময়কে।
 সময়টাকে যে করবে হেলা
 সময়ের পিছনে যতক্ষন,
 কেউ ছুটবেনা
 আসবেনা তার জীবনে
 কোন পরিবর্তন ।
 সময়ের প্রতিদান 
 সময়ের মাঝে দিতে হবে,
. তাহলে জীবন হবে অবক্ষয়
 হাজারো চেস্টা করলে পারবেনা কেউ
 তার জীবনকে ক্ষয় ।


আমি আমার ওই প্রথম প্রেম
 আমি আমার প্রেমিক ,
তাই তো আমার মনটাকে 
যেতে দেইনি এদিক-ওদিক।
জানি মন তুই ছুটো ছুটি করবি
 কারো ভালোবাসা পেতে,
ভালোবাসতে দেবনা তোকে কাউকে
বন্দী করে রেখেছি নিজের কাছে।
মন তুই কারো প্রেমে হোস না অগ্রসর
 আমার মতো করে কেউ তোকে
. করবেনা যত্ন আদর ,
মন তুই বসে থাক মনের মাঝে..
 কষ্ট পাবো,
ছুটে যাস যদি অন্য মনের টানে।
 কতো সান্ত্বনা দেব তোকে আর
মন তুই যদি মনের কথা না শুনিস,
 আমি আমার প্রেমিক 
মন তুই এই কথা মনে রাখিস।



 আকাশ আমায় শিক্ষা দিল
 উদার হতে ভাই রে,
কর্মী হবার মন্ত্র আমি
 বায়ুর কাছে পাই রে।
 পাহাড় শিখায় তাহার সমান-
হই যেন ভাই মৌন-মহান,
খোলা মাঠের উপদেশে-
দিল-খোলা হই তাই রে।
 সূর্য আমায় মন্ত্রণা দেয়
 আপন তেজে জ্বলতে,
চাঁদ শিখাল হাসতে মোরে,
মধুর কথা বলতে।
 ইঙ্গিতে তার শিখায় সাগর-
অন্তর হোক রত্ন-আকর;
নদীর কাছে শিক্ষা পেলাম
 আপন বেগে চলতে।
 মাটির কাছে সহিষ্ণুতা
 পেলাম আমি শিক্ষা,
আপন কাজে কঠোর হতে
 পাষান দিল দীক্ষা।
 ঝরনা তাহার সহজ গানে,
গান জাগাল আমার প্রাণে;
শ্যাম বনানী সরসতা
 আমায় দিল ভিক্ষা।
 বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর,
সবার আমি ছাত্র,
নানান ভাবে নতুন জিনিস
 শিখছি দিবারাত্র।
 এই পৃথিবীর বিরাট খাতায়,
পাঠ্য যেসব পাতায় পাতায়
 শিখছি সে সব কৌতূহলে,
নেই দ্বিধা লেশমাত্র।


মাকে আমার পরে না মনে
শুধু যখন বসি গিয়ে ঘরের কোণে
তাকায় দুরে নিল আকাশের দিকে
মনে হয় মা আমার দিকে চাইছে অনিমিখে
কলের \'পরে ধরে কবে দেখত আমায় চেয়ে
সেই চুনি রেখে গেছে সারা আকাশ ছেয়ে..


এমনও তো হয় কোনদিন
পৃথিবী বান্ধবহীন
তুমি যাও রেলব্রীজে একা-
ধূসর সন্ধ্যায় নামে ছায়া
নদীটিও স্থিরকায়া
বিজনে নিজের সাথে দেখা ! 
-সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়



সন্ত্রাসী !! সন্ত্রাসী !!
কোথা যাও নাচি নাচি..?
দাড়াও না একবার ভাই...
ঐ ব্যাটা টাকা গোনে...
যাই তাহা আহরনে
দাঁড়াবার সময় তো নাই...
মাস্তান !! মাস্তান !!
সাথে নিয়ে পোলাপান
কোথা যাও বলে যাও শুনি..
এখন না দিও বাধা...
তুলিয়াছি বহু চাঁদা
নিজে নিজে ভাগ করে গুনি...
পুলিশ ভাই !! পুলিশ ভাই !!
নিরাপত্তা কোথায় পাই...?
রাস্তায় চলা বড় দায়...
ঐ চৌ রাস্তা মোড়ে.. 
চেক পোষ্ট সেট করে..
জনপ্রতি একশ চাঁদা তুলি..
আমরা ইহাকেই নিরাপত্তা বলি..



সেদিন বৃষ্টি ছিলনা, 
ছিলনা মেঘ আকাশে 
প্রথম দেখেছিলাম তোমায়, 
শরৎএর রোদ মাখা
 স্নিগ্ধ কোমল বাতাসে। 
কিছুটা দূরে ছিলাম 
হয়তো লক্ষ্য করোনি, 
আড়চোখে দেখছিলাম তোমায় 
আর দেেখছিল সমগ্র ধরনী। 
নিঃষ্পলক তাকিয়ে ছিলাম 
তোমার ওই কালো টিপটার দিকে, 
আর আশায় ছিলাম 
কখন তোমার চোখ পড়বে আমার চোখে। 
অসম্ভব সুন্দর লাগছিল তোমায় 
ডালিম ফুলের মত লাল টুকটুকে শাড়ি, 
যেন রূপকথাকে হার মানানো
 মর্তের বুকে কোন এক ডানাকাটা পরী। 
কিভাবে বলবো কথা 
করবো কিছু মিথ্যে বাহাদুরি, 
তোমার ওই খোলা চুল যেন 
সমস্ত কাব্যকে করেছিল চুরি। 
জানিনা কি ভাবছিলে সেদিন 
কোথায় ছিল তোমার দৃৃষ্টি, 
আমার তো বেহাল দশা 
ঠিক যেন আগোছালো পৃথিবী 
নতুন করে সৃষ্টি ।



মোবাইল একে একে করিল সাবাড় !! 
হাতঘড়ি.. ল্যান্ডফোন.. ক্যালকুলেটার !!
টুনি খেল মোমবাতি - মাটির প্রদীপ !!
রেকর্ড চিবিয়ে খেল এক ফোঁটা চিপ !!
পলিপ্যাক ঠোঙা খায়, পলিব্যাগ হাঁড়ি !!
মেট্রো জাবর কাটে খেয়ে ট্রামগাড়ি !!
টিভি খেল গপাগপ --- রেডিও হজম !!
সিনেমার হল খেল কত ডট কম !!
কানামাছি, দাড়িবাঁধা, উবু-ইশ-বিশ !!
ভিডিও মটকে ঘাড় করিল হাপিস ।
রিমিক্স করিল গ্রাস কত গান-গাঁথা !!
ফেসবুক খেয়ে নিল কবিতার খাতা !!
ইমেল ছিঁড়িয়া খায় পোস্টকার্ড খাম !!
যত পাই তত খাই অধিক আরাম !!
টোটো বলে, হাঁউ মাঁউ---- রিক্সা ভ্যানিস !!
কত এল কত খেল তবু ক্রাইসিস!!


>>প্রিয় মা<< 
:মা কথাটি যদিও ছোট 
:ডাকতে লাগে বড় মিষ্টি, 
:মা আমার মহান প্রভু
 :সবার সেরা সৃষ্টি। 
:সবাই যখন রাগে ফাটে 
:মায়ের মুখে তখন হাসি, 
:স্নেহময়ী এমন মাকে 
:তাইতো ভালবাসি|


★দুঃখ নামের স্টেশনে থামলো জীবন গাড়ী★
★আজও খুজে পেলাম না কোথায় সুখের বাড়ী★
★বিধাতার কলমে বুঝি ছিল না কোন কালি★
★সুখ নামের জায়গাটা তাই পড়ে আছে যে খালি★


অনেক অপেক্ষার পরে আমি
পেলাম তোমার ভালোবাসা,
পেলাম আমি বাঁচার মানে
পেলাম জীবনের আশা ।


অনেক কিছুই পাওয়া হলো না , অনেক কিছুই রইলো পড়ে l 
যদি কখনো আবার আসি মহামানবের সাগরতীরে ll 
যদি কখনো অন্য কোথাও আলাপ জমে অন্য ভাবে l 
শুধরে নিও সব ভুলকে যেদিন আবার দেখা হবে ll


অনেক কিছুই পাওয়া হলো না, অনেক কিছুই রইল পড়ে l 
যদি কখনো আবার আসি মহামানবের সাগরতীরে ll 
যদি কখনো অন্য কোথাও আলাপ জমে অন্য ভাবে l 
শুধরে নিও সব ভুলকে যেদিন আবার দেখা হবে ll


অনেক ছিল বলার
- কাজী নজরুল ইসলাম
.
অনেক ছিল বলার, যদি সেদিন ভালোবাসতে
পথ ছিল গো চলার, যদি দুদিন আগে আসতে
আজকে মহাসাগর স্রোতে চলেছি দূর পারের পথে
ঝরা পাতা হারায় যথা, সেই আঁধারে ভাসতে
যাই সেই আঁধারে ভাসতে।
গহন রাতি ডাকে আমায়, এসে তুমি আজকে
কাঁদিয়ে গেলে হায় গো আমার বিদায় বেলার সাঁঝকে
আসতে যদি হে অতিথি, ছিল যখন শুক্লা তিথি
ফুটতো চাঁপা, সেদিন যদি চৈতালী চাঁদ হাসতে।।



 হারালাম তারে । 
খুঁজে ফিরি তারে চারিধার ॥ 
কখনও বই-খাতায় , 
 কখনও বা মনের পাতায় । 
খুঁজে ফিরি সকল,আলো-আঁধার ॥ 
খুজে আমি পাইনা তারে , 
 ফোনটা দেখি বারেবারে । 
সকাল আর , সাঁঝের মাঝে , 
ফোনটা কেন না আর বাজে । 
 জানিনা এমন কি যে হলো , 
খুঁজে ফিরি তারে চারি ধার ॥ 
পাইনি তারে আজও খুঁজে , 
 সত্যিই কি আমি বাজে ? 
এর উত্তর আমি নাহি পাই , 
তারে আমি খুঁজে যাই । 
 জানিনা কি পাবো তারে , 
বিশ্বজোড়া এ\'সংসারে । 
খুঁজে ফিরি তারে চারিধার , 
 খুঁজে ফিরি সকল আলো-আঁধার ॥


অন্যমনে একদিন ভালোবাসা কড়া নেড়ে যাবে;
অপেক্ষায় থেকো।
পদশব্দে মনে হবে বাতাসের নিষ্ঠুর শাসানি
বহুদূরে শাণ দিচ্ছে ভয়ানক কৌতুকের থেকে।
তোমার দু’পাশে রাস্তা, সাজানো শরীরের
অলিন্দ থম্‌কে আছে, 
চারিদিকে আলোর চাতুরি
স্বপ্নের ভিতর কিংবা মৃত্যুর ভিতর কিংবা
জাগরণে, 
সূর্যের ভিতর একাকী, নিঃসঙ্গ, এই আত্মঘাতী শোকের ভিতরথেকো, 
তবু অপেক্ষায় থেকো।


অবাক চাঁদের আলোয় দেখো ভেসে যায় আমাদের পৃথিবী, 
আড়াল হতে দেখেছি তোমায়। নিষ্পাপ… মুখখানি.......... 
ডুবেছি আমি তোমার চোখের অনন্ত মায়ায়। 
বুঝিনি কভু সেই মায়া তো আমার তরে নয়…... 
ভুলগুলো জমিয়ে রেখে বুকের মণিকোঠায়। 
আপন মনের আড়াল থেকে… ভালবাসবো 
তোমায়… 
ভালবাসবো তোমায়….




সে দিনও এসেছিলো বসন্ত - 
বুকে ছিলো ভালোবাসা - অফুরন্ত !
 তুমি আসবে বলে ......... 
এনে ছিলাম ফুল -গোলাপ - কদম - কৃষ্ণচূড়া ! 
লিখেছিলাম -গান - কবিতা - ভালবাসার ছড়া । 
তবুও তুমি এলে না-
 ভালোবাসা দিলে না.....
 আজও তুমি জেনে নাও -
 ভালোবাসা না দাও - 
শুধুই ভালবাসা নাও । 
আর কিছুই চাইনা আমি- 
হাসি মুখে ব্যথা দিলে তুমি ।
 জানি তুমি- জানি আসবেই - ফিরে একদিন!
 মারনের আগে - পরে, 
হয়তো কোনো দিন। 
.........যদি তুমি ফিরে আসো -
 কোন এক শ্রাবন মাসে ........
 হয় তো আমায় নয় - স্মৃতি গুলো পাবে পাশে..



কাছে যতটুকু পেরেছি আসতে, 
জেনো দূরে যেতে আমি তারো চেয়ে বেশী পারি।
ভালোবাসা আমি যতটা নিয়েছি লুফে
তারো চেয়ে পারি গোগ্রাসে নিতে ভালোবাসাহীনতাও।
জন্মের দায়, প্রতিভার পাপ নিয়ে
নিত্য নিয়ত পাথর সরিয়ে হাঁটি।
অতল নিষেধে ডুবতে ডুবতে ভাসি,
আমার কে আছে একা আমি ছাড়া আর ?

প্রেমের কবিতা ও ছন্দ এসএমএস


 অমন আড়াল দিয়ে লুকিয়ে গেলে
চলবে না।
এবার হৃদয় মাঝে লুকিয়ে বোসো,
কেউ জানবে না, কেউ বলবে না।
বিশ্বে তোমার লুকোচুরি,
দেশ বিদেশে কতই ঘুরি -
এবার বলো আমার মনের কোণে
দেবে ধরা, ছলবে না।
আড়াল দিয়ে লুকিয়ে গেলে
চলবে না।
জানি আমার কঠিন হৃদয়
চরণ রাখার যোগ্য সে নয় -
সখা, তোমার
হাওয়া লাগলে হিয়ায়
তবু কি প্রাণ গলবে না।
না হয় আমার নাই সাধনা,
ঝরলে তোমার কৃপার কণা
তখন নিমেষে কি ফুটবে না ফুল
চকিতে ফল ফলবে না।
আড়াল দিয়ে লুকিয়ে গেলে
চলবে না ..


অশ্রু নয়,
শুকনো জল !
ঝরে অবিরত
 তোমার স্মৃতি ভেবে |
কান্না নয়
 কষ্টের হিল্লোল !
বয় নীরবধি
 তোমায় হারিয়েছি যবে |
ভালো আছি
 আনন্দ নাই !
তুমি ফিরে এসো
 আবার ভালোবাস |
ঘুমন্ত আমি
 চোখে নিদ্রা নেই !
থেকো তুমি ভালো
 পথ হারালে ডাক দিও
 জ্বেলে দেব আলো.......


অস্তমিত সূর্যের শেষ আভায়
আমি আমার জীবন খুঁজে পাই;
শেষ বিকেলের মৃদু হাওয়ায়
একলা আমি আজও খালি স্বপ্ন বুনে যাই॥
স্বপ্ন আমার আগেও ছিল
আজই তাদের জন্ম নয়,
আঁকড়ে তোমায় ছিলাম যে তাই
আমার স্বপ্ন ভাঙার বড্ড ভয়
তবু স্বপ্নভাঙা অলুক্ষুণে আমি
আজ সূর্যাস্তের নামান্তর
কারণ আজ যে আমার ভালবাসা
তোমার কাছে অবান্তর॥


আকাশে কালো মেঘের ঘনঘটা , নিশ্চুপ গাছের পাতায় নীরবতা l
পশ্চিমে জমে থাকা একরাশ অন্ধকার , শূন্যে ভাসে ঝরাপাতা ll
ব্যাকুল পাখিদের ওড়াউড়ি , বাসা ভাঙার নিস্ফল কান্না l
তবু দেখে স্বপ্ন জ্বলে যাওয়া ঘাস , নামবেই বৃষ্টির বাঁধভাঙা বন্যা ll
বদলায় সময় , বদলায় দুচোখের স্বপ্নের সাতরঙ্গা রামধনু ঘোর l
রাত নামে , নামে কালো ছায়া , অন্ধের আশা তবু আসবেই ভোর !!!


আকাশে ভাসে মেঘ, মেঘে ভাসে বৃষ্টি । 
আকাশ আছে বলেই মেঘের হয়েছে সৃষ্টি । 
আকাশ পেতেছে বুক,শুন্য যে তার দেহ, 
মেঘ ছাড়া সে দেহেতে ভাসবে না আর কেহ ।...


আজ হঠাৎ করে বৃষ্টি এল, 
ভিজে গেল মন; 
ভিজে গেল স্বপ্নগুলো, 
ভিজল চোখের কোণ; 
বৃষ্টি ভেজা স্নিগ্ধ আকাশ, 
স্মৃতি কাড়ে মন; 
হোকনা বৃষ্টি অন্তরেতে, 
হোকনা সারাক্ষণ....


আজ হলো সেই দিন, সুখ পেলাম যত! 
আজ হলো সেই দিন, বুকে পেলাম ক্ষত! 
আজকের এই দিনে, আপন হলো পর! 
আজকের এই দিনে, ভাঙলো এই অন্তর!


আতাই পাতাই
দুইটি বুড়ো
দেখতে পেল
পাহার চুড়ো
তরতরিয়ে
উঠতে গিয়ে
পিছলে পড়ে
হাড্ডি গুড়ো..


আবার আসবে শীতের এ ভোর , আবার ধরবে আমের মুকুল ! 
আবার আসবে শ্রাবণ ধারা , আবার নদী ছাপাবে দুকূল !! 
আবার আসবে শারদ সন্ধ্যা , শ্বেত আকাশে মেঘের ভেলা ! 
আবার ফুটবে বসন্তী ফুল , পাখপাখালির বনমেলা !! 
থাকবো না আর তখন কেবল , এই প্রকৃতির মাঝে আমি ! 
তখনও জলে সেই রাজহাঁস , একে অপরের নয়নচুমি !! 
থাকবে ভরা সকল কিছুই , নেই শুধু এক ভুবনভোলা ! 
দুচোখ ভরা পাহাড় নদী , স্বপনডিঙ্গা থাকবে তোলা !!



 আমাদের পড়ালেখাচলে বাঁকে~বাঁকে 
পরীক্ষারআগে তাইচাপবেশী থাকে*
পারহয়ে যায়দিনপার হয়রাত*
বিশাল সিলেবাসদেখে মাথায়দি ~হাত........


আমার একলা চলার পথে , একফালি চাঁদ হাসে ! 
আমার একলা মনের ঘরে , মনের মানুষ আসে !! 
আমার একটুখানি চাওয়া , তাকেই ভালোবেসে ! 
আমার অনেকখানি পাওয়া , যখন দাঁড়ায় পাশে !! 
আমার চেতন মনের ভুলে , অবচেতন হাসে ! 
যখন আমার আঁধার ঘরে , একফালি চাঁদ আসে !!


আমার যত স্বপ্নের খেলাঘর গড়া মেঘের ভেলায় ভাসা
বেলাতটে বসে ঢেউ গোনা আর তোকেই ভালবাসা
কোনো বসন্তে কিশোরীর হাতে রক্তগোলাপ দেওয়া
চোখের গভীরে হারানো নিজেকে সেখানেই খুঁজে পাওয়া
শোনা কথা আর কল্পনা নিয়ে স্বপ্নের জাল বোনা
বিভোর স্বপ্নে শুধুই যে তোর বারবার আনাগোনা...


আমার বাতাস হতে ইচ্ছে হয়;
তোমার নির্নীয়মান নিষিদ্ধ স্থানগুলো
হাতড়ে হাতড়ে দেখতে ইচ্ছে হয়।
কোন এক নিশুতি রাতে
তোমার নিষিদ্ধ নগরীর নিষিদ্ধ নদীতে
নিষেধ ভেঙে ডুবতে ইচ্ছে হয়।।


 আমি কষ্টের রং দিয়ে ,,,,,,,,,,,,,,,,, 
সুখের ছবি আঁকি, 
আমি মিথ্যে আশা দিয়ে ,,,,,,,,,,,,,,,,,, 
মনকে পূর্ণ করি,। 
আমি হাসি দেখিয়ে ,,,,,,,,,,,,,,,,,, 
কান্না কে লুকাই, 
কিছু না পাওয়াকে আড়াল করে ,,,,,,,,,,,,,, 
স্বপ্ন কে সাজাই,। 
থাকনা কিছু অপূর্ণতা চাওয়া-পাওয়া, ,,,,, 
হোকনা কিছু অগোছালো ভাবনা, ,,,,,,,,,,,,,, 
ভালবাসি , তাই ভালবেসে যাই,।


আমি চেয়ে আছি তোমাদের সবা-পানে।
স্থান দাও মোরে সকলের মাঝখানে।
নীচে সব-নীচে এ ধূলির ধরণীতে
যেথা আসনের মূল্য না হয় দিতে,
যেথা রেখা দিয়ে ভাগ করা নাই কিছু,
যেথা ভেদ নাই মানে আর অপমানে।
স্থান দাও সেথা সকলের মাঝখানে।
যেথা বাহিরের আবরণ নাহি রয়,
যেথা আপনার উলঙ্গ পরিচয়।
আমার বলিয়া কিছু নাই একেবারে
এ সত্য যেথা নাহি ঢাকে আপনারে,
সেথায় দাঁড়ায়ে নিলাজ দৈন্য মম
ভরিয়া লইব তাঁহার পরম দানে।
স্থান দাও মোরে সকলের মাঝখানে।


আমি তোমাকে আমার চেয়ে বেশি ভালোবাসি ।
 দেখতে চায় সবসময় তোমার মুখে হাসি । 
কাউকে ভালো লাগেনি তোমার মতো । 
জীবনে মেয়ে দেখলাম শত শত ।
ভারি সুন্দর দেখতে লাগে তোমার চোখের পাতা । 
আমার মনে শুধু তোমারই ছবি গাঁথা। 
মনে হয় তোমার কাছে কোনো যাদু আছে ।
তাইতো আমি ঘুরে ফিরে যাই তোমার কাছে।
আমারও বান্ধবী আছে কতজন ।
কিন্তু শুধু তোমাকেই দিয়েছি এই মন ।


আমি না হয় কষ্ট পাবো
 তুমি তবু সুখে থেকো''
আমি না হয় আধার ছোঁব
 তুমি তবু আলো মেখো''
আমার না থাক স্বপ্নকানন
 তুমি তবু স্বপ্ন দেখো''
আমার আকাশ মেঘে ছাওয়া
 রংধনু রঙ তুমি একো''
আমার এ'পথ ভুলে ভরা
 তুমি তবু দিশা রেখো''
আমি পেলাম 'অবাক' দুঃখ
 তুমি তবু ভালো থেকো''
জীবন পথের এই গল্পে-
আমি না হয় হেরেই গেলাম''
তুমি তবু বিজয় দেখো''!


আমি বাস্তবে বাঁচি না কারন তুই আমার নয়...
আমি স্বপ্নে বাঁচি না কারন সেটা সত্যি নয়...
অতীতের স্ম্ তি আকড়ে ধরে বঁ।চতে চাই...
পুরোনো স্মৃতি কিছু ভালোবাসার কথা...
ভালোবাসিস বলেছিলিস তুই ও...
হয়তো আজ সব গেছিস ভুলে,সময় তোর নাইকো।


আমি বাসবো ভালো বন্ধু তোরে
আমার কাছে তুই আয়না,
তোকে ভালোবাসবে বলে
মন ধরেছে খুব বায়না।
ভালবাসায় পাগল হয়ে
পাগলামি সে করে,
আমার কাছে বারে বারে 
ভালবাসার দাবি ধরে।
কি করে আমি পাওনা দেব
আমার পাগল মনকে,
সে শুধু ভালবাসে
তার আপন একজনকে।


আমি ভূমধ্যসাগর দেখেছি তোমার নয়নে-
তুমি সীমাহীন আকাশনীলা আমার ভুবনে।
স্বপ্নীল ভালবাসায় জড়ালে বাহুডোরে
আমায় নিয়ে যায় রবির আলো, কাক ডাকা ভোরে।
তুমি অনাকাঙ্খিত বৃষ্টির ফোঁটা, শীতল
প্রেমময়ী সাগরিকা সীমাহীন অতল।
আমি এলোচুলে বালুকার টুকরো দেখেছি
বিরামহীন নদীর নৌকা চলায় খুঁছেছি।
এই-তো ভালবাসার সিড়ি বেয়ে এলে
শূন্য ভুবনে অপরাজিত বাঁধনে জড়ালে-
আমি মুগ্ধ অনন্ত প্রেমময়ী রূপ দর্শনে
আমি তুষ্ট স্ব-গতির হাত চলা বাঁধনে।


আমি স্বপ্নহীন,,
আমি রাত্রিদিন..
আমি ছন্দ ছাড়া,,
আমি বৃষ্টিধারা..
আমি অগোছালো,,
আমি আধাঁর-কালো..
আমি অবিরত,,
তাই আমার পৃথিবী 
শুধু আমার ই মত.............


আর পারছি না গুরু..
তেইশটা বছর ধরে,
প্যান্টে শার্ট গুঁজে পরে
আর পারছি না গুরু
সেই নার্সারী থেকে শুরু..
পারার যত ছেলেগুলো,
সবার ঘরে বউ এলো,
মা বলে মন দিয়ে পড়,
আর পারছি না গুরু,
সেই নার্সারী থেকে শুরু
অবশেষে মায়ের দয়া হল,
ঘরে ফুটফুটে বউ এলো
ফুলশয্যার রাতে
এক গোছা মালা হাতে বৌকে শুধাই,
আমার জীবনে তুমিই প্রথম,
তোমার জীবনে আমিও ই তাই..?
বৌ হেসে বলে,
আর পারছি না গুরু,
সেই নার্সারী থেকে শুরু |||


আলু পটল তরকারি,মেয়েদের মন সরকারি।
পিয়াজ রসুন আদা,মেয়েরা সব গাধা।
হাড়ি পাতিল কলস,মেয়েরা সব অলস।
জল বাতাশ আলো,ছেলেরা সব ভালো।


আলতো শীতের রোদ্দুরে তুই থাক না আমার সাথে,
উদাস হাওয়ার মন কেমনে দুহাত আমার হাতে ll
বিকেল এলেই তোর স্বপ্নে কবিতারা করে ভিড় l
সন্ধ্যে নামে , তুই পাশাপাশি , মনপাখি ভোলে নীড় ll
রাত নেমে আসে , চোখে ঘুমঘোর , স্বপ্নেরা আসে ওই ! 
চোখ মেলে খুঁজি , তোর মায়া চোখ , আসিস না কেন তুই ?




এই হাওয়ায় ওড়াও তুমি, তোমার যত
ইচ্ছে ঘুড়ি
চুপি চুপি মেঘের মেলা, তোমার আকাশ
করছে চুরি
সূর্য বসাও আকাশের নীল, ইচ্ছের রঙ
গোলাপী হলে
দিগন্ত রেখায় সূর্য নামে, ব্যস্ত সময়
যাচ্ছে চলে।
হঠাৎ খেয়ালী এ ঝড়ো হাওয়ায়,
উড়ছে তোমার ইচ্ছে ঘুড়ি
ওড়াও ওড়াও সুতোর টানে,
আকাশের নীল যাচ্ছে চুরি।
শুভ্র সেই মেঘের ভীড়ে, তোমার সব
ইচ্ছে ওড়ে।
আকাশ খেয়ালী মনে, হারায় কিছুই
না জেনে।
তোমার সুতোয় বাঁধা আকাশ,
ঝড়ো হাওয়ায় রঙ হারালে
নির্বাক। ইচ্ছে। আচমকা।
দিশেহারা……
এই আলোয় হাঁটছো একা, সঙ্গী কর আমায়
তুমি।
বেয়াড়া যত মেঘের ছায়া,
করছে চুরি স্বপ্নভূমি
নীলের আকাশ গোলাপী হলে,
ইচ্ছে ঘুড়ি যাচ্ছে চলে
সূতোর বাঁধা ছাড়িয়ে আকাশ, অন্য ভূবন
দেখবে বলে।
হঠাৎ খেয়ালী এ ঝড়ো হাওয়ায়,
ভাঙছে তোমার মেঘলা রেখা
ওড়াও ওড়াও সুতোর টানে,
আকাশ আবার হবে যে দেখা।।

bangla poet sms


ইচ্ছে হল লিখতে,লিখে ফেললাম তাই
কি জন্যে লিখি তার কোনো জবাব নাই,
পড় যদি তুমি তবে একটাই কাজ কর
একটুখানি বোলো আমায় লিখছি কেমনতর!!

poet sms bangla


উত্তম ও অধম
- সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
,
কুকুর আসিয়া এমন কামড়
দিল পথিকের পায়
কামড়ের চোটে বিষদাঁত ফুটে
বিষ লেগে গেল তাই
ঘরে ফিরে এসে রাত্রে বেচারা
বিষম ব্যথায় জাগে,
মেয়েটি তাহার তারি সাথে হায়
জাগে শিয়রের আগে।
বাপেরে সে বলে র্ভৎসনা ছলে
কপালে রাখিয়া হাত,
তুমি কেন বাবা, ছেড়ে দিলে তারে
তোমার কি নাই দাতঁ?
কষ্টে হাসিয়া আর্ত কহিল
“তুই রে হাসালি মোরে,
দাঁত আছে বলে কুকুরের পায়ে
দংশি কেমন করে?”
কুকুরের কাজ কুকুর করেছে
কামড় দিয়েছে পায়,
তা বলে কুকুরে কামড়ানো কিরে
মানুষের শোভা পায়?


উস্কোখুস্কো চুলের বাহার, 
কপালের ঘাম মুখেতে, 
ছিড়ছে জুতার শুকতলি, 
আর পয়সা নাই যে পকেটে। 
ঘরে ঢুকলে আব্বার কের্ত্তন, 
আম্মার লাই দেয়া হাসি, 
সমাজের আর সকলের কাছে, 
আমি খোদার খাসি। 
কি করছেন?কিছুই না। 
উত্তর দিবো কতো, 
বেকার টাইটেল নিয়ে আজ, 
ঘুরছি অবিরত। 
বেকার পোলার মত বালাই, 
এই দুনিয়ায় নাই, 
সাধ করে কি আমরা সব, 
বেকার থাকতে চাই? 
চাকরির আশায় পার করি দিন, 
ঘুরে ঘুরে হতাশ, 
চাকরি করা দোস্ত দেখলে, 
অপমান লাগে চটাস। 
সকালে যাই রাতে ফিরি, 
শান্তি নাই কপালে, 
ঘরের সকল কাজে থাকি, 
হয়ে সাক্ষী গোপালে।



বনলতা কতো ইঙ্গিত যে করেছি তোমায়
ডাকো অন্তত একবার ডাকো 
ভেবে ডাকো, ভুল করে ডাকো
তবুও ডাকো; একবার ডাকো।
ক্লাসে কত আড় চোখে দেখেছি তোমায়
স্কুলের বারান্দায় ছল করে ছুঁয়েছি তোমায়
রাস্তায় দাঁড়িয়েছি শুধু তোমার অপেক্ষায়
এমন কি বাজারে যাবো বলে গেছি তোমার পাড়ায়
বনলতা এতো ইঙ্গিত দিয়েছি তোমায়
তবুও কখনো ভুল করেও ডাকোনি আমায়।
প্রেমের কি পরিহাস বলো তো ?
যারা ডাক পেতে চায় 
তারা ডাক না পায়।
কিন্তু কখনো যে চায় নি তোমায়,
তোমার মন শুধু তাকেই ডেকে বেড়ায়।
যাক গে; তবুও রয়েছি অপেক্ষায়-
যদি ডাকো, যদি একবার ডাকো আমায় ।।



ভুলে যাও তুমি পূর্বেও ছিলে
মনে করো এই বিশ্ব নিখিলে
এবারই প্রথম তুমি।
এর আগে তুমি কোথাও ছিলে না
ছিলে না আকাশে, নদী জলে ঘাসে
ছিলে না পাথরে ঝর্ণার পাশে।
এবারই প্রথম তুমি।
এর আগে তুমি কিছুতে ছিলে না।
ফুলেও ছিলে না, ফলেও ছিলে না
নাকে মুখে চোখে চুলেও ছিলে না।
এবারই প্রথম তুমি।
এর আগে তুমি এখানে ছিলে না
এর আগে তুমি সেখানে ছিলে না
এর আগে তুমি কোথাও ছিলে না।
এবারই প্রথম তুমি।
রাতের পুণ্য লগনে ছিলে না
নীল নবঘন গগনে ছিলে না।
এবারই প্রথম তুমি।
এর আগে তুমি তুমিও ছিলে না।
এবারই প্রথম তুমি।


ওগো আমার চির-অচেনা পরদেশী,
ক্ষণতরে এসেছিলে নির্জন নিকুঞ্জ হতে কিসের আহ্বানে॥
 যে কথা বলেছিলে ভাষা বুঝি নাই তার,
 আভাস তারি হৃদয়ে বাজিছে সদা
 যেন কাহার বাঁশির মনোমোহন সুরে॥
প্রভাতে একা বসে গেঁথেছিনু মালা,
ছিল পড়ে তৃণতলে অশোকবনে।
 দিনশেষে ফিরে এসে পাই নি তারে,
 তুমিও কোথা গেছ চলে--
 বেলা গেল, হল না আর দেখা ॥
 -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


 কখনো আলো কখনো বৃষ্টি
এই তারি অনা সৃষ্টি,
সৃষ্টির মাঝে সেরা তুমি
মানুষ যার নাম।
লক্ষ কোটি প্রানের মেলা
তারই অবদান,
মহান তুমি দয়ার সাগর
তোমার তুলনা নাই।
মহত এই পৃথিবীতে
সবই তোমার ইচ্ছায়,
যেদিন তুমি বলবে
ধ্বংস হবে সকল কিছু।


কাজল কালো আঁখি তোমার, চাঁদের মতো মুখ, 
না দেখলে বন্ধু তোমায় লাগে না যে সুখ, 
যেখানে আছো যেভা আছো ভালো থেকো, মন
চাইলে খবর নিও আছি আমি কেমন ।


কাঠফাটা চাঁদ-জোছনা আমার খাটের নীচে, 
আধফাটা তার ঠোঁটের কোণে অশ্রূ ঝরে... 
টিমটিমে মোমবাতিটার সঙ্গে মশাল 
ঝড়ের সঙ্গে এক ঘরেতেই বসত করে..
শুকনো পাতায় গুছিয়ে লেখা পান্ডুলিপি,
ঝড়ের বুকে আবার ফিরে ঝাঁপিয়ে পড়ে...


কিছু কথা বলেছি তোমায়
কিছু রেখেছি গোপন
কিছু ব্যথা দেখেছো তুমি
কিছুটা একান্ত আপন
কিছু স্বপ্ন হাওয়ায় ওড়ে
কিছু নিজের কাছে
কিছু চাওয়া ভীষণ পোড়ে
কিছু বুকের মাঝে
সব কিছু পেয়ে গেলে পারো ভুলে যেতে
কিছু ভালোবেসেছি তাই কিছু রেখেছি হাতে
কিছু কিছু দেইনি বলে রেখোনা অভিমান
যেটুকু তুমি পাওনি জেনো সেটুকুই মনের টান
কত কিছু বদলে যাবে সময়ের এই নিয়মে
এই কিছুটা থাক না তোলা আগামীর কোনো খামে
সব কিছু পেয়ে গেলে পারো ভুলে যেতে
কিছু ভালোবেসেছি তাই কিছু রেখেছি হাতে


কারো মুখে মিষ্টি হাসি,কারো চোখে জল
এ কেমন ভালবাসা,বন্ধু তোরা বল!
কেউ করে পাগলামি,কেউ করে ফান;
কারো মুখে হারানোর হাসি,কারো মুখে গান


কিছু কষ্টো আছে জমা এই মনের ঘরে , 
কিছুটা জল চোখটা বেয়ে অঝোর ধারায় ঝড়ে । 
চোখটা মুছে হঠাৎ আবার মিথ্যে করে হাসি , 
হাসতে হাসতে খুঁজতে থাকি কেন ভালোবাসি ?


 কেন ছোট্টবেলার স্মৃতিগুলো আজও কুরে কুরে খেয়ে যায় l 
কেন ধুলোমাখা সেই আদুল ছেলেটা আজও ডেকে বলে আয় ll 
অনেক ছিল না , তবু যা ছিল আজও তাকে পেতে চাই l 
হারানো সে সব ঝিনুকের খোলা আজও কেন খুঁজে যাই ll
 ছিল না বন্ধু , তবু বেড়ে ওঠা একা একা বনে বনে l 
আজও আছি তাই , সেই বোকা ছেলে , আজও হাঁটি আনমনে ll 
বুঝেছি এখন বড়ো হওয়া মিছে ভালো ছিলো ছেলেবেলা l 
আজও দুচোখে মধুর সে স্মৃতি ,নিজেকে নিয়েই খেলা ll 
আপন ভেবে যাকেই যখন ভেবেছি আপন করে l 
তখনই দেখেছি অজানা কারণে সেই গেছে দূরে সরে ll


কেন তাকে ভালোবাসি , মনকে যখন ডেকে তাই শুধালাম !
 মন বলে .. মনমাঝে আছে তোর সেই শুধু , এইটুকু জানালাম !! 
তাই এত অভিমান ? কেন এত কাছাকাছি আসি ? 
কেন তাকে , শুধু তাকে , বারেবারে এত ভালোবাসি ? 
কেন তাকে অনুক্ষণ ভাবি , কেন শুধু তাকে চায় মন ? 
কেন তবু না জেনেই ভুলে যাই একটাই ছোট্ট জীবন !



কত অজানারে জানাইলে তুমি,
কত ঘরে দিলে ঠাঁই-
দূরকে করিলে নিকট, বন্ধু,
পরকে করিলে ভাই।
পুরনো আবাস ছেড়ে যাই যবে
মনে ভেবে মরি কী জানি কী হবে,
নূতনের মাঝে তুমি পুরাতন
সে কথা যে ভুলে যাই।
দূরকে করিলে নিকট, বন্ধু,
পরকে করিলে ভাই।
জীবনে মরণে নিখিল ভুবনে
যখনি যেখানে লবে,
চির জনমের পরিচিত ওহে,
তুমিই চিনাবে সবে।
তোমারে জানিলে নাহি কেহ পর,
নাহি কোন মানা, নাহি কোন ডর,
সবারে মিলায়ে তুমি জাগিতেছ-
দেখা যেন সদা পাই।
দূরকে করিলে নিকট, বন্ধু,
পরকে করিলে ভাই।






1 comment:

  1. তুমি কবিতা এসএমএস গুলো খুব সুন্দর। এমন এসএমএস গুলি আগে কখনো কোথাও দেখিনি। এরকম সুন্দর সুন্দর বাংলা কষ্টের স্ট্যাটাস পড়ুন।

    ReplyDelete

Powered by Blogger.